Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
অলংকারী ইউনিয়ন ওয়েলফেয়ার এন্ড ডেভলাপমেন্ট ট্রাষ্টের পক্ষ থেকে অগ্নিদগ্ধ পরিবারকে অনুদান প্রদান
বিস্তারিত

সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার রহিমপুর গ্রামের অগ্নিদগ্ধ ফারুক মিয়ার পরিবারকে ‘অলংকারী ইউনিয়ন ওয়েলফেয়ার এন্ড ডেভলাপমেন্ট ট্রাস্ট ইউকে’র পক্ষ থেকে ৩ লক্ষ ৭০হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারী) দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে স্থানীয় ইসহাক একাডেমী মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে অগ্নিদগ্ধ ফারুক মিয়ার ও তার সন্তানদের হাতে অনুদানের টাকা তুলে দেওয়া হয়।
ট্রাস্টের সভাপতি যুক্তরাজ্য প্রবাসী এমএ মল্লিক আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টের উপদেষ্ঠা ও সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডাইরেক্টর মদরিছ আলী। অলংকারী ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সুরমান আলী সুমনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টের জেনারেল সেক্রেটারী গিয়াস মিয়া, ট্রেজারার বেলাল আহমদ, স্থানীয় ইউপি সদস্য সাজ্জাদ মিয়া, ইসহাক একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা মিজানুর রহমান মোজাহিদ, সিলেট লেখক ফোরামের সভাপতি কবি নাজমুল ইসলাম মকবুল। এসময় অনুভূতি ব্যাক্ত করে বক্তব্য রাখেন অগ্নিদ্বগ্ধ ফারুক মিয়া। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন একাডেমীর ভাইস প্রিন্সিপাল ক্বারী রুহেল আহমদ ও শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সহকারী শিক্ষক কাওছার আহমদ।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান বশির আলী, ট্রাষ্টী তেরাব আলী, তরুণ সমাজসেবক সিতার মিয়া, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম খায়ের, এমদাদুর রহমান মিলাদ, নূর উদ্দিন, বিশ্বনাথ উপজেলা ক্রিকেট এসোসিয়েশনের সভাপতি রাসেল আহমদ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ২৮ আগষ্ট দিবাগত গভীর রাতে রহিমপুর গ্রামের হতদরিদ্র ফারুক মিয়ার বসত ঘরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুস্কৃতিকারীদের দেওয়া আগুণে অগ্নিদগ্ধ হন ফারুক মিয়া, তার স্ত্রী চম্পা বেগম, মেয়ে রিফা বেগম, ছেলে এমাদ উদ্দিন, ইমরান আহমদ ও নিজাম উদ্দিন। ঘটনার ৪দিন পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান গৃহবধূ চম্পা বেগম। ট্রাষ্টের সিনিয়ন ভাইস চেয়ারম্যান জনাব মকরম আলী আফরুজ ও ট্রাস্টের  পক্ষ থেকে  অগ্নিদগ্ধ পরিবারকে এই আর্থিক সহযোগিতা করা হয়।

ছবি
ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
22/01/2019
আর্কাইভ তারিখ
28/02/2019